দক্ষিণ কোরিয়ার ইউনিফিকেশন চার্চের সদর দফতরে কয়েক হাজার যুগলের একসাথে গণবিয়ের অনুষ্ঠিত হয়। তাদের ‘ধর্মগুরু’ এবং চার্চের প্রতিষ্ঠাতা সান মিউং মুনের মৃত্যুর পর থেকে এটি ছিল তৃতীয় গণবিয়ের ঘটনা।সেজে গুজে বিয়ের পোশাক পরিহিত প্রায় তিন হাজার ৮শ’ যুগল দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলের পূর্বাঞ্চলের গাপিয়ংয়ে এ গণবিয়ে অনুষ্ঠানে অংশ নেন। এদের অধিকাংশ তরুণ-তরুণী। এ ধরনের গণবিয়ে সাধারণত বড় খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে ৯২ বছর বয়সে নিউমোনিয়া জটিলতায় মুন মারা যান।
তার ৭২ বছর বয়সী বিধবা স্ত্রী হ্যাক জা হান মঙ্গলবারের এ গণবিয়ে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। ষাটের দশকের শুরুতে এ চার্চে গণবিয়ে শুরু হয়। প্রথম দিকে এ ধরনের বিয়েতে অল্পসংখ্যক যুগল অংশ নিলেও পরে এ সংখ্যা ক্রমেই বাড়তে থাকে।
তবে জানা যায়, গণবিয়েতে অংশ নেয়া অধিকাংশ যুগল আগে থেকেই বিবাহিত ছিলেন। তারা তাদের সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করতে পুনরায় এ গণবিয়েতে এসেছেন।। এ ছাড়া ৮শ’ নতুন যুগল এ গণবিয়েতে অংশ নেন।